Verluste in der bengalischen SprachbewegungArtikelentwürfe

Vorläufige Artikel
Guest
 Verluste in der bengalischen Sprachbewegung

Post by Guest »

„Die Opfer der bengalischen Sprachbewegung“ sind die Menschen, die zwischen dem 21. und 23. Februar 1952 durch die Schüsse der heutigen pakistanischen Armee auf das Gelände der Dhaka-Universität getötet wurden. Sie werden oft positiv als „Sprachmärtyrer“ bezeichnet („ Bhasha Shahid'') der bengalischen Sprachbewegung.
==Ereignisse==
===21. Februar 1952===
Um neun Uhr morgens versammelten sich Studenten unter Missachtung von Abschnitt 144 auf dem Gelände der Universität von Dhaka. Der Rektor der Universität und andere Beamte waren anwesend, als bewaffnete Polizisten den Campus umstellten. Um Viertel nach elf versammelten sich Studenten am Universitätstor und versuchten, die Polizeikette zu durchbrechen. Die Polizei feuerte Tränengasgranaten auf das Tor, um die Studenten zu warnen. Die Regierung berichtete, dass an diesem Tag 29 Menschen starben. ===22. Februar 1952===
In der Provinz breitete sich Unruhe aus, als große Prozessionen Abschnitt 144 ignorierten und das Vorgehen der Polizei verurteilten.
==Wichtigkeit==
Die Verluste der bengalischen Sprachbewegung hatten großen Einfluss darauf, Druck auf die heutige pakistanische Regierung auszuüben, Bengali als eine der Staatssprachen Pakistans anzuerkennen. Es legte auch die Wurzel und ebnete den Weg für den bangladeschischen Nationalismus und den Sieg im Befreiungskrieg von Bangladesch.

==Kritik an der Verwendung des Wortes Shahid (Märtyrer)==
Der bangladeschische Schriftsteller Ghulam Murshid behauptete, dass die meisten Aktivisten dieser Bewegung gestorben seien (alle außer Abdus Salam (Sprachmärtyrer), Abdus Salam und Rafiq Uddin Ahmed). তবে এ শব্দটি পূর্ব বাংলায় বিশেষ জনপ্রিয়তা. অ র্জন করে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের পর। " কোনো একজন তাঁদের এই বিশেষণ দেননি – সবার মুখে মু খেই ধীরে ধীরে তাঁরা শহীদে পরিণত হন। " কিন্তু পরে এর ব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায় । আসলে, ভাষা আন্দোলন যে তীব্র ভাবাবেগের জন্ম দিয়েছিলো, সেই ভাবাবেগের পরিপ্রেক্ষিতেই তখনকার লেখক, সাংবাদিক, রাজনীতিক এবং সংস্কৃতিসেবীরা নিহতদের “শহীদ” শব্দ দিয়ে সর্বোচ্চ আত্মত্যাগী বলে আখ্যায়িত করেছিলেন— যদিও এই নিহত ব্যক্তিরা বেশির ভাগই আন্দোলনে যোগ দেননি, স্বেচ্ছায় প্রাণ বিসর্জন তো দূরের কথা। আমার ধারণা, শহীদ শব্দের ব্যবহার নিয়ে প্রথম দ িকে খানিকটা দ্বিধা ছিলো। এই দ্বিধাটা এসেছিলো আরবি-ফারসির সঙ্গে বাংলার. বিবাদ থেকে। সে জন্যেই দেখতে পাই, প্রথম দিকের স্লোগানে জিন ্দাবাদ না বলে, বলা হতো অমর হোক। অসম্ভব নয় যে বাংলা ভাষার কারণে যাঁরা নিহত হয়েছেন তাঁদের আরবি ভাষায় শহীদ হবে কিনা কিনা তা নিয়ে খানিকটা সংশয় দেখা গিয়েছিলো।।।। হবে হবে।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।। শহীদ শহীদ শহীদ শহীদ শহীদ শহীদ শহীদ শহীদ শহীদ শহীদ শহীদ শহীদ শহীদ শহীদ শহীদ বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা বলা হবে হবে হবে হবে কিনা কিনা কিনা কিনা কিনা কিনা কিনা কিনা কিনা কিনা কিনা কিনা কিনা কিনা কিনা কিনা কিন্তু যেহেতু এই আত্মত্যাগ বোঝানোর জন্যে বাং লায় কোনো জৎসই শব্দ ছিলো না। সে জন্যে অল্পকালের মধ্যেই এটি জনপ্রিয়তা অর্ জন করে। (Allerdings erlangte dieser Begriff (Shahid, Märtyrer) in Ostbengalen nach der Sprachbewegung von 1952 und in den 1960er Jahren besondere Popularität (durch die Linken in Westbengalen). Diejenigen, die von der Polizei erschossen wurden („meistens gegen ihre eigenen „Will“ am 21. und 22. Februar während der Sprachbewegung, werden alle als Märtyrer bezeichnet – nach und nach wurden sie zu Märtyrern in aller Munde, die wie Mahbub Alam oder Abdul Gedichte oder Lieder schrieben Gaffar Chowdhury verwendete dieses Wort zunächst nicht sofort, aber angesichts der starken Emotionen, die die Sprachbewegung hervorrief, nannten es Schriftsteller, Journalisten, Politiker und Kulturaktivisten dieser Zeit Tote als „Shahid (Märtyrer)“ – „obwohl die meisten dieser Opfer sich nicht der Bewegung angeschlossen haben, geschweige denn ihr Leben freiwillig aufgegeben haben“ Dieses Dilemma ergab sich aus dem Konflikt zwischen Bengalen und Arabisch-Persisch. Deshalb können (Wir) sehen, dass in den frühen Slogans nicht „Zindabad“ stand, sondern „Omor Houk“ (Lass sie unsterblich sein). Es ist nicht ausgeschlossen, dass Zweifel darüber bestanden, ob diejenigen, die wegen der bengalischen Sprache getötet wurden, auf Arabisch als Märtyrer bezeichnet werden würden. Da es jedoch im Bengali kein ähnliches Wort für diese Selbstaufopferung gab, gewann es in kurzer Zeit an Popularität.")

Bengalische Sprachbewegung
Menschen, die in der bengalischen Sprachbewegung getötet wurden

Quick Reply

Change Text Case: 
   
  • Similar Topics
    Replies
    Views
    Last post